• চিকস এন্ড ফিডস লিমিটেড বাংলাদেশে কৃষিশিল্পের যন্ত্রপাতি সরবরাহকারী অন্যতম প্রতিষ্ঠান
  • ২০০১ সাল থেকে কোম্পানিটি যাত্রা শুরু করে
  • চিকস এন্ড ফিডস লিমিটেড সেরা মানের কৃষিশিল্পের যন্ত্রপাতি সরবরাহ করে
  • কৃষি সংক্রান্ত যেকোন প্রকল্প কিভাবে বাস্তবায়ন করবেন সে সম্পর্কে সঠিক দিকনির্দেশনা প্রদান করে থাকে
  • সর্বাধিক উন্নত প্রযুক্তির কৃষিশিল্পের যন্ত্রপাতি উৎপাদনকারী এবং বিশ্বব্যাপী সমাদৃত কিছু ব্র্যান্ডগুলোর সাথে স্ট্রাটেজিক পার্টনারশীপ থাকায় স্থানীয় ক্রেতাদের স্বার্থ সংরক্ষণ করে যন্ত্রপাতির মান নিশ্চিত করে।

চিকস্‌ অ্যান্ড ফিডস লিমিটেড ২00২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, কিন্তু পন্থপথের একটি ছোট অফিসে ২০০১ এর শুরুর দিক থেকে ব্যবসা শুরু করে। প্রাথমিক ২-৩ বছরের মধ্যে, আমরা আইপি জাপান, হেমহর্স্ট নেদারল্যান্ডস, ক্রাউলে ইঞ্জিনিয়ারিং Irelands এবং VDL নেদারল্যান্ডস বেশ কয়েকটি কোম্পানির প্রতিনিধি হিসাবে কাজ করার চেষ্টা  করি। সেই সময় আমরা বাজার, আমাদের গ্লোবাল পার্টনার, তাদের সহযোগিতা ইত্যাদি সম্পর্কে অনেক কিছু শিখেছি। অবশেষে আমরা উপলব্ধি করেছিলাম যে আমাদের গ্লোবাল পার্টনার দরকার যারা বিশ্বস্ত, সৎ ও বন্ধুত্বপূর্ণ এবং আমাদের সাথে আমাদের শিল্পের উন্নয়নে তাদের আন্তরিক সহযোগিতা বাড়িয়ে তুলবে।

Chicks & Feeds
২০০৩

পার্টনারশিপ:

পার্টনারশিপ:
এফসিএম, চীন: বাংলাদেশ এবং ভারতীয় উপমহাদেশে পশু খাদ্যে প্ল্যান্টের টার্ন-কি সাপ্লাই - Ishii পোল্ট্রি (IP),জাপান: বাংলাদেশ এবং ভারতীয় উপমহাদেশে পোল্ট্রি হ্যাচারির টার্ন-কি সাপ্লাই প্রকল্প: ভলুকায় প্রথম ফিডমিল প্রকল্প"সুরজিতা অ্যাগ্রো কমপ্লেক্স লিমিটেড" প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি ছিল একটি প্রতি ঘন্টায় ৩.০-৪.০ টণ উৎপাদন ক্ষমতা সম্পন্ন ফিশ ফিডমিল যেখানে এখনো ভালো দক্ষতার সাথে উৎপাদন কাজ চালু আছে।
২০০৪

পার্টনারশিপ:

পার্টনারশিপ:
Nartureform হ্যাচারি সিস্টেম, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র: বাংলাদেশের জন্য এক্সক্লুসিভ এজেন্ট হিসাবে।VDL এ্যাগ্রো টেক নেদারল্যান্ডস: বাংলাদেশের জন্য এক্সক্লুসিভ এজেন্ট হিসাবে।প্রকল্প: ন্যাচারফর্মের সাথে বে অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজের ব্রীডার ফার্ম ও হ্যাচারি এবং ভিডিএল এর সাথে সরঞ্জামাদি ন্যাচারফর্মের কাছ থেকে কোয়ালিটি ব্রীডারের ব্রীডার ফার্ম।
২০০৫

পার্টনারশিপ:

পার্টনারশিপ:
মেইন ফুড প্রসেসিং টেকনোলজি বিভি, নেদারল্যান্ডস: এক্সক্লুসিভ এজেন্ট হিসেবে চিকেন প্রসেসিংয়ের টার্ন-কি সরবরাহের জন্য প্রকল্প: এফসিএম; ন্যাশনাল ফিডমিল লিমিটেড।
২০০৬

প্রকল্প:

প্রকল্প:
FCM; ইন্ডেক্স অ্যাগ্রো লিমিটেড রাজ কোয়ালিটি ফিড মিল লিমিটেড, নরিশ ফিড মিল লি। Natureform:  নরিশ ব্রীডারস লিমিটেড, আবীর পোল্ট্রি হ্যাচারি এবং amp; প্রসেস লিমিটেড।
২০০৭

প্রকল্প:

প্রকল্প:
FCM; সাতক্ষীরা ফিড ইন্ডাস্ট্রিজ লিঃ, ন্যাশনাল ফিড মিল ইউনিট-২, পচা ফিড মিল ইত্যাদি।
২০০৮

প্রকল্প:

প্রকল্প:
FCM; আফিল ফিশ ফিড লিমিটেড - আমাদের কোম্পানীর সরবরাহকৃত প্রথম ভাসমান ফিশ ফিড প্ল্যান্টএবং বাংলাদেশে দ্বিতীয় ভাসমান ফিশ ফিড প্ল্যান্ট।
২০০৯

এফ সিএম এবং স্থানীয়  ইঞ্জিনিয়ারদের তৈরি আইটেম সহ আফিল অ্যাগ্রোতে পিলেট লাইন ইনস্টলেশন।
২০১০-২০১১

এফসিএম -এর  নতুন প্রজন্মের পিলেটমিল দিয়ে বাংলাদেশে অনেক ফিডমিল আছে । এই সব ফিডমিল অত্যন্ত দক্ষ, বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এবং নির্ভরযোগ্য। নারিশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব নাজমুল আহসান খালেদ বলেন, এফসিএম মেশিন শক্তিশালী এবং নির্ভরযোগ্য। এই নতুন প্রজন্মের প্ল্যান্টগুলি উচ্চতর স্তরের প্রকৌশল সহ অধিক উৎপাদনক্ষম, ব্যবহারকারী বান্ধব এবং কম রক্ষণাবেক্ষণ নিশ্চিত করে। আমরা অনেকগুলি ফিডমিল স্থাপন করেছি এবং কয়েকটি বিখ্যাত প্ল্যান্ট হলো গ্রাম বাংলা, প্রাইম অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ, পারফেক্ট অ্যাগ্রো ইত্যাদি।
২০১২

এই বছরে আমাদের অনেক ইতিহাস রয়েছে । আমরা মেইন ফুড প্রসেসিং টেকনোলজির BV সহযোগিতায় সিএসডি, বাংলাদেশ আর্মিতে ৩ টি পোল্ট্রি প্রক্রিয়াকরণ প্ল্যান্ট হস্তান্তর করেছি। আমরা ২০০৫ সাল থেকে মেইনের সাথে কাজ করছিলাম এবং সেখানে কোন বিক্রয় ছিল না। শেষ পর্যন্ত আমরা একই সময়ে ৩ টি প্ল্যান্ট দিয়ে সেই অপেক্ষার অবসান ঘটালাম। এটি ছিল  মেইনেরও একটা ইতিহাস। পাশাপাশি, আমরা প্যারাগন এগ্রো, এজি এগ্রো ইত্যাদি-এর মতো বিভিন্ন কোম্পানিতে অ্যাস্টিনো হতে ব্রীডার হাউস এবং সরঞ্জাম সরবরাহ করেছি। আমরা এই সময় বায়োগ্যাস নিয়েও কাজ শুরু করি। এবং আমরা CSTR ডাইজেস্টারের সবচেয়ে আধুনিক এবং ২টি বড় আকারের আনোবিক বায়োগ্যাস প্লান্ট ইনস্টল করেছি, এটি বাংলাদেশে প্রথম। এই বছর আমাদের জন্য খুব বেদনাদায়কও যা আমাদের জীবনের একটি বাস্তব ইতিহাস তৈরি করেছে। নগদ টাকা উত্তোলোন করে ব্যাংক থেকে বেরিয়ে আসার সময় আমাদের টিমের দুই সদস্য বুলেট বিদ্ধ হয়ে আহত হয়। তারা ৮-১০ জন ডাকাতের ক্রস ফায়ারের সম্মুখীন হয় এবং গুরুতর আহত হয়। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার অনুগ্রহে তারা বেঁচে গিয়েছিলে এবং আমাদের টিমের সাথে এখোনো আছে ।
১০১৩

আমরা প্রকল্প পরিচালনা কোম্পানি হিসেবে আমাদের কার্যক্রম শুরু করেছিলাম এবং আমাদের বিশেষজ্ঞ সেবা এবং গ্রাহক সেবা দিয়ে সকল কৃষি-শিল্প সমাধান শুরু করি। কেবল যন্ত্রপাতি বিক্রি করার পরিবর্তে, আমরা পরিকল্পনা প্রনয়ন, বিনিয়োগ বিশ্লেষণ, পরামর্শ পরিষেবা এবং পরিচালনা কার্যক্রম শুরু করি। বাংলাদেশের পোল্ট্রি শিল্পে চিকস্‌ অ্যান্ড ফিডস একটি ব্র্যান্ড নাম হয়ে উঠেছে।
  • কুলসুম ফিডে স্থাপন করি প্রতি ঘন্টায় ৩ টণ উৎপাদন ক্ষমতা সম্পন্ন নতুন প্রজন্মের ক্ষুদ্রতম মেশিন এবং প্রকৃত পক্ষে যা প্রতি ঘন্টায় ৪-৫ টণ এবং ২৪ ঘন্টা উৎপাদন পরিচালনা করে।
  • সিএসডিতে গবাদি পশু জবাইখানা স্থাপন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।
  • প্যারাগনে পুনরায় ওডার পায় অ্যাস্টিনো।
২০১৪

  • ঈশ্বরদীতে আরআরপি এ্যাগ্রো ফার্মের প্রথম মেশিনটি প্রতিষ্ঠিত হয়, এটি বাংলাদেশে দ্রুততম ক্রমবর্ধমান কোম্পানিগুলির মধ্যে একটি।
  • অনেক খামারের জন্য ব্রীডার হাউস এবং সরঞ্জাম ইনস্টলেশন।
  • ডিম শিল্প হিসাবে পরিচিত বড় লেয়ার ফার্ম স্থাপন ।
২০১৫

  • বগুড়ায়, নরিশের ২.৫ মি.মি. ব্যাসের উপর ভিত্তি করে প্রতি ঘন্টায় ২০-২৫ টণ উৎপাদন ক্ষমতা সম্পন্ন  বাংলাদেশের প্রথম গ্রীন ফিডমিল হস্তান্তর করা হয় ।
  • রাজশাহীতে এসইএএফ বাংলাদেশ –এর প্রকল্প বাংলা ফিড প্ল্যান্ট প্রতিষ্ঠিত হয়।
  • হস্তান্তর করা হয় মডিউলার ডিজাইনের স্বয়ংক্রিয় ফিডমিল প্ল্যান্ট RRP ইউনিট-২ ।
২০১৬

  • নাহার এ্যাগ্রো গ্রুপ – টার্ন-কি ফিডমিল প্ল্যান্ট, ২.৫ মিমি ব্যাসের উপর নির্ভর করে প্রতি ঘন্টায় ২০-২৫ টণ উৎপাদন ক্ষমতা সম্পন্ন এবং সর্বাধিক উৎপাদন ক্ষমতা ৪০ টন প্রতি ঘন্টায় ।
  • নাহার এ্যাগ্রো গ্রুপ: টার্ন-কি সাইলো প্ল্যান্ট,ধারণ ক্ষমতা ১৩৫০০ টন
  • অ্যাগ্রো মাল্টিপারপাস ফিড মিল লিমিটেড - টার্ন-কি ফিডমিল প্ল্যান্ট, প্রতি ঘন্টায় ৪-৫ টণ উৎপাদন ক্ষমতা সম্পন্ন ফ্লোটিং ফিশ ফিড এবং ৩.০-৪.৫ মিমি ব্যাসের উপর ভিত্তি করে প্রতি ঘন্টায় ১৫-২০ টণ উৎপাদন ক্ষমতা সম্পন্ন সিংকিং ফিশ ফিড প্ল্যান্ট।
  • গোল্ডেন ফিড মিল লিমিটেড - প্রতি ঘন্টায় ৪-৫ টণ উৎপাদন ক্ষমতা সম্পন্ন ফিডমিল প্ল্যান্ট।
  • এসকেপিএফ ফিডমিল - ২.৫-৩.০ মিমি ব্যাসের উপর ভিত্তি করে উৎপাদন ক্ষমতা প্রতি ঘন্টায় ১০-১৫টণ সর্বোচ্চ উৎপাদন ২০টণ।
  • নরিশ, প্যারাগন, আবীর পোল্ট্রি এবং ইওন গ্রুপের জন্য ব্রীডার ফার্ম।
২০১৭

  • নাহার এ্যাগ্রো গ্রুপ: টার্ন-কি লেয়ার ফিডমিল প্ল্যান্ট, প্রতি ঘন্টায় ৫ টণ উৎপাদন ক্ষমতা
  • নাহার অ্যাগ্রো গ্রুপ: টার্ন-কি ফ্লোটিং ফিশ ফিডমিল প্ল্যান্ট, প্রতি ঘন্টায় ১০ টণ উৎপাদন ক্ষমতা (২ লাইন)
  • আরআরপি: ইউনিট ৩- টার্ন-কি সিংকিং ফিশ ফিডমিল প্ল্যান্ট, প্রতি ঘন্টায় ১০ টণ উৎপাদন ক্ষমতা
  • আরআরপি: ইউনিট ৪- টার্ন-কি ফ্লোটিং ফিশ ফিডমিল প্ল্যান্ট, প্রতি ঘন্টায় ৫ টণ উৎপাদন ক্ষমতা
২০১৮

  • আরআরপি ইউনিট-৫: টার্ন-কি লেয়ার ফিডমিল প্ল্যান্ট, প্রতি ঘন্টায় ৫ টণ উৎপাদন ক্ষমতা
  • সুগন্ধা ফিডমিল: টার্ন-কি ফ্লোটিং ফিশ ফিডমিল ও শ্রিম্প ফিডমিল প্ল্যান্ট, প্রতি ঘন্টায় ২০ টণ উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন
  • সুগন্ধা ফিডমিল: টার্ন-কি ব্রোলার ও লেয়ার ফিডমিল প্ল্যান্ট, প্রতি ঘন্টায় ২০ টণ উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন
  • সুগন্ধা ফিডমিল: টার্ন-কি সাইলো প্ল্যান্ট, ১০০০০ টন ধারনক্ষমতা সম্পন্ন।
  • আরআরপি, ইয়ন, প্যারাগন, নারিশ, -এর ব্রীডার ফার্ম এবং সরঞ্জাম, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো সফলভাবে ৩ টি ডাবল স্টোরেড ব্রীডার হাউস হস্তান্তর করেছি নরিশকে এবং আরেকটি ১০০% স্বয়ংক্রিয় সরঞ্জাম ও ডিম সংগ্রহসহ ৭টি ডাবল স্টোরেড হাউজের অর্ডার পেয়েছি, যা আমাদের নির্মাণ অধীনে আছে।
২০১৯

প্রকল্প সমূহ

প্রকল্প সমূহ
ফিডমিল প্রকল্পঃ 
  • নরিশঃ ব্রীডার ফিডমিল মাওনা, গাজীপুর ও ত্রিশাল, ময়মনসিংহ।
  • আর আর পি ইউনিট ৬: নরসিংদীতে প্রতি ঘন্টায় ৫০ টন উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন বাণিজ্যিক ব্রয়লার ফিড ।
  • ইব্রাটাস ফিডমিল - প্রতি ঘন্টায় ১৫ টন উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন পোল্ট্রি এবং প্রতি ঘন্টায় ১০ টণ উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন ফিশ ফিড প্ল্যান্ট।
  • আই আর আই এস অ্যাগ্রো লিমিটেড: প্রতি ঘন্টায় ৬-৭ টন উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন পোল্ট্রি ফিডমিল এবং প্রতি ঘন্টায় ৫-৭ টন উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন সিংকিং এবং ফ্লোটিং ফিশ ফিডমিল প্ল্যান্ট।
  • ফেমা:প্রতি ঘন্টায় ২-৩ টন উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন ফ্লোটিং ফিশ ফিডমিল প্ল্যান্ট।
  পোল্ট্রি হাউজ প্রকল্পঃ 
  • প্যারাগন পোল্ট্রি লিঃ হালুয়াঘাট ব্রয়লার ব্রিডার-১ শেড
  • প্যারাগন শ্রীপুর বানিজ্যিক ব্রয়লার-৩ শেড
  • রংপুর-১০ প্রকল্পের ৪ ইউনিটের ডাবল স্টোরিড ব্রয়লার ব্রিডার
  • রংপুর-২ প্রকল্পের একটি ডাবল স্টোরিড ব্রয়লার ব্রিডার
  • সাগরদিঘি-৩ সাতটি ডাবল স্টোরিড ব্রয়লার ব্রিডার
  • গোয়ালন্দ হ্যাচারি ব্রয়লার ব্রিডার-১ শেড
  • এডভান্স পোল্ট্রি লিঃ (EON গ্রুপ জামালপুর প্রকল্প-৩ ব্রয়লার ব্রিডার )
  • মনোহ্যাচারী ব্রয়লার ব্রিদার-১ শেড
২০২০

প্রকল্প সমূহ

প্রকল্প সমূহ
 ফিডমিল প্রকল্পঃ 
  • ব্রয়লার খাদ্য উৎপাদনঃ প্রতি ঘণ্টায় ৫০ টন
  • লেয়ার খাদ্য উৎপাদনঃ প্রতি ঘণ্টায় ২০ টন
  • ক্যাটেল ( Dairy & Cattle ) খাদ্য উৎপাদনঃ প্রতি ঘণ্টায় ২৫ টন
  • মাছের ভাসমান খাদ্য উৎপাদনঃ প্রতি ঘণ্টায় ২০ টন ( ভবিষ্যৎ এ ১০ টন এর লাইনের অপশনসহ )
  পোল্ট্রি হাউজ প্রকল্পঃ 
  • প্যারাগন শ্রীপুর বানিজ্যিক ব্রয়লার -৩ শেড
  • মধুপুর-৩ ছয়টি ডাবল স্টোরিড ব্রয়লার ব্রিডার
  • আর আর পি গোবিন্দগঞ্জ ব্রয়লার ব্রিডার-২ শেড
  • ঢাকা পোল্ট্রি অ্যান্ড হ্যাচারি (ঢাকা গ্রুপ) ব্রয়লার ব্রিডার-১২ শেড